ছোটবেলা থেকেই সেলিনা হোসেনের লেখা পড়ে আসছি। রংপুরে বসে আমরা অপেক্ষা করতাম ঈদসংখ্যাগুলোর জন্য। ‘বিচিত্রা’, ‘সন্ধানী’, ‘রোববার’। সেলিনা হোসেনের উপন্যাস থাকত। ‘চাঁদবেনে’ নামে খুব সুন্দর একটা উপন্যাস পড়লাম। চাঁদ সওদাগরের গল্পটা আধুনিক পটভূমিতে বলেছেন। অনেক পরে ‘মগ্ন চৈতন্যে শিস’ও পড়েছিলাম কোনো এক ঈদসংখ্যায়। ‘নীল ময়ূরের যৌবন’ পড়ে অভিভূত হয়ে গিয়েছিলাম। চর্যাপদের চরিত্রগুলোকে ধরে কল্পনার জাল বিস্তৃত করছেন। কতখানি কল্পনাশক্তি ও সৃজনশক্তি থাকলে এমন একটা প্লট নিয়ে এই রকম একটা উপন্যাস লেখা যায়! বিস্তারিত