নিউজস্বাধীন বাংলা: নারায়ণগঞ্জ খানপুর ডনচেম্বার এলাকায় সেলিনা মেমোরিয়াল হাসপাতালে শনিবাওে যা ঘটেছিল এ সর্ম্পকে হাসপাতালের ম্যানেজিং ডিরেক্টও আলীনুর শরীফ জানান শনিবার ডাঃ} জাহাঙ্গীর পপুলার থেকে ফোন করে জানান একটি গরীব রোগী আছে ইর্মাজেন্সি সিজার করতে পারবেন কি না? প্রতিউত্তওে আমি জানায় হ্যা, আমরা সবাই মিলে অপারেশনের প্রস্ততি নিলাম। রোগী আসলো স্থানীয় খানপুর তল্লার থেকে এবং ভর্তি হলো। ভর্তির সময় কাগজপত্র দেখতে চাইলে রোগী জানায় কাগজপত্র ডাক্তারের নিকট আছে পরে নিয়ে আসবে।
রোগীকে অজ্ঞান করার জন্য খানপুর হাসপাতালের এনেছথেসিয়া ড.মাসুদকে ফোন দিলে সে ডাক্তার জাহাঙ্গীরকে সাথে নিয়ে আসলেন। সিজার হলো। তবে সিজার করার সময় রোগীর কোন খারাপ সিমটম ছিলনা শুধু সারাদিন পেইন ছিল। বাচ্চা প্রসব হলো আমাদেও নার্সরা আধাঘন্টা পর পর রোগীর খোজ খবর নিতে লাগলেন। রাত সারে ৪ টার সময় রোগীর খুব বুক ব্যাথা শুরু হলো, আমরা তার মাকে জানালাম সে বললো তার হার্ডে সমস্যা আছে তখন আমরা মেক্সপ্রো ও ইনজেকশন রোগীর শরীরে পুস করলাম পেসারও উর্দ্ধ মাত্রায় ছিল। মাঝে মাঝে খিচুনী হচ্ছিল রোগীর অবস্থা খারা দেখে আমরা ঢাকা মেডিকেলে যাওয়ার পরমর্শ দেয় এবং এম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করি। ঢাকা মেডিকেল রোগীকে নেওয়া হলো কিন্তু চিকিৎসার কোন কাগজপত্র না নেওয়াতে সঠিক চিকিৎসা পায়নি। পরদিন শনিবার সকাল ৯টার দিকে রোগীর স্বজনরা হাসপাতালে এসে রোগীর ফাইল আছে কিরনা খোজ নেন আমি বলি আমার কাছে কোন ফাইল নেই। তারপর তার স্বজনরা উত্তেজিত হয়ে আমাদের বকাঝকা করে চলে যায়। এ ব্যাপারে জানতে এই প্রতিবেদক ডাঃ জাহাঙ্গীরের সাথে মোবাইলে যোগাযোগের চেষ্টা করিলে তার মোবাইলটি সুইচ অফ পাওয়া যায়।