ময়মনসিংহ -বিশেষ প্রতিনিধি : জানা যায় নারাংগী গ্রামের সালাউদ্দিনের পিতা, মৃত-শাহাব উদ্দিন ফকির ৪১/৪২বছর পূর্বে নারাংগী মৌজায়-জে এল নং-৬, খতিয়ান নং-২৬৪, এবং ৮৬৬ দাগে মৃত-ছয়েব আলীও একুব আলীর কাছ থেকে ৩২ শতাংশ জমি ক্রয় করে শান্তি পূর্ণ ভাবে ভোগ দখল ও বসবাস অবস্থায় ৮ বছর পূর্বে মৃত্যু বরণ করেন,
সালাউদ্দিন জানান, আমার পিতার মৃত্যুর পর থেকে আমি পিতার ক্রয়কৃত জমিতে শান্তি পূর্ণ ভাবে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জাতের বৃক্ষ রুপন করে আসছি,
বিগত ৪১ বছরের মদ্ধে-৮৬৬ দাগে আমার লাগানো নানা জাতের বৃক্ষ কেটে বিক্রি করে পূনরায় অন্য বৃক্ষ রুপন করি,দীর্ঘ ৪১ বছর সময়ের মদ্ধে বন কর্মকর্তা গন কোন প্রকার বাধা দেয়নি এবং নিশেধ করেনি, গত বুধবার ২৮/০৮/১৯ইং বন বিভাগের লোকজন আমার লাগানো ফলের বাগানের ৪০/৫০ টি গাছ কেটে ফেলে, যার মূল্য ৩০/৩৫ হাজার টাকা, কোন প্রকার নোটিশ না দিয়ে আমার বিভিন্ন জাতের ফলের গাছ কেটে ফেলে।
সালাউদ্দিন আরো জানান, আমার ৩২ শতাংশ জায়গার উত্তর পার্শের জায়গা বনের থাকায় সেখানে বনায়নের গাছ রুপন করে আসছে বন কর্মকর্তা গন যা ৪১ বছর ধরে চলমান।
আমাকে কিছু না জানিয়ে অতর্কিত ভাবে বনায়নের সীমানা নির্ধারন না করে, কোনো নোটিশ না দিয়ে আমার ভোগ দখল কৃত জমিতে লাগানো ফলের বাগানটি কেটে ফেলেছে বন কর্মকর্তা গন, সালাউদ্দিনের দাবি বনের সীমানা নির্ধারন না করে, নোটিশ না দিয়ে আমার ফলের গাছ কেটে আমার অনেক ক্ষতি করেছে আমি এর সুষ্ঠ বিচার চাই।
এবিষয়ে নারাংগী গ্রামের মেম্বার শাজাহানের কাছে জান্তে চাইলে তিনি বলেন, কয়েক যোগ ধরে সালাউদ্দিনের পরিবার ৮৬৬ দাগে ৩২ শতাংশ জমি ক্রয় করে শান্তি পূর্ণ ভাবে ভোগ দখলে আছে যা বন বিভাগ কোন দিন বাধা দেয়নি, বুধবার বন বিভাগের কূর্মকর্তাগন কোন নোটিশ না দিয়ে বনের সীমানা নির্ধারন না করে সালাউদ্দিনের ফলের বাগানের অনেক গুলি গাছ কেটে ফেলে এবং বাগানটি বনের জায়গা বলে দাবি করেন বন কর্মকর্তা জায়েদুল ইসলাম।
বন কর্মকর্তা জায়েদুল ইসলাম জানান, বন বিভাগের জায়গায় ফলের বাগান করায় আমরা ফলের গাছ কেটে ফেলি।