নিজস্ব প্রতিবেদক : সিদ্ধিরগঞ্জের অক্সফোর্ড হাইস্কুলের শিক্ষক আরিফ কর্তৃক ২০ এর অধিক ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় তদন্ত করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখার নেতৃবৃন্দ।
সিদ্ধিরগঞ্জের অক্সফোর্ড হাইস্কুলের ২০ এর অধিক ছাত্রীর মোবাইলে ছবি তুলে বøাকমেইল করে পালাক্রমে ধর্ষণ করে শিক্ষক নামের কলংক আশরাফুল আরিফ। তাকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেন ঐ স্কুলের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম। এলাকাবাসী আরিফকে গণধোলাই দেয়। পরবর্তীতে র্যাব-১১ ও পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করে। মহিলা পরিষদ তাৎক্ষণিক এস.পি, ওসি ও তদন্তকারী কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করেন, তারা নেতৃবৃন্দকে আশ^স্ত করেন এবং বিভিন্ন পত্রিকায় ঘটনার প্রতিবাদে বিবৃতি প্রদান করেন। পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে ঘটনাটি তদন্ত করা হয়। পরিদর্শণ শেষে প্রধান শিক্ষকের স্ত্রী’র সাথে নেতৃবৃন্দ কথা বলেন। তাছাড়া স্থানীয় এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে বিষয়টির সত্যতা যাচাই করেন।
তদন্ত টিমের সদস্যরা হলেন, সংগঠনের জেলা সভাপতি ল²ী চক্রবর্তী, কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি আনজুমান আরা আক্সির, সহ সভাপতি সালেহা বেগম, সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট হাসিনা পারভীন, সহ সাধারণ সম্পাদক রহিমা খাতুন, নাসিক সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর মনোয়ারা বেগম, স্থানীয় নারী নেত্রী সুরাইয়া আক্তার, রোকেয়া খাতুন প্রমুখ।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা কমিটি ধর্ষণকারী শিক্ষক আশরাফুল আরিফ ও সহযোগী প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলামসহ সকল ধর্ষণকারীদের অতি দ্রæত বিচার এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করছে, যাতে সমাজে আর কোন নারী এই পাশ^বিকতার শিকার না হয়।
অক্সফোর্ড হাইস্কুলের ধর্ষণকারী শিক্ষক আরিফ কর্তৃক ২০ এর অধিক ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনার তদন্তে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ জেলা শাখার নেতৃবৃন্দ
নিজস্ব প্রতিবেদক : সিদ্ধিরগঞ্জের অক্সফোর্ড হাইস্কুলের শিক্ষক আরিফ কর্তৃক ২০ এর অধিক ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় তদন্ত করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখার নেতৃবৃন্দ।
সিদ্ধিরগঞ্জের অক্সফোর্ড হাইস্কুলের ২০ এর অধিক ছাত্রীর মোবাইলে ছবি তুলে বøাকমেইল করে পালাক্রমে ধর্ষণ করে শিক্ষক নামের কলংক আশরাফুল আরিফ। তাকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেন ঐ স্কুলের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম। এলাকাবাসী আরিফকে গণধোলাই দেয়। পরবর্তীতে র্যাব-১১ ও পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করে। মহিলা পরিষদ তাৎক্ষণিক এস.পি, ওসি ও তদন্তকারী কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করেন, তারা নেতৃবৃন্দকে আশ^স্ত করেন এবং বিভিন্ন পত্রিকায় ঘটনার প্রতিবাদে বিবৃতি প্রদান করেন। পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে ঘটনাটি তদন্ত করা হয়। পরিদর্শণ শেষে প্রধান শিক্ষকের স্ত্রী’র সাথে নেতৃবৃন্দ কথা বলেন। তাছাড়া স্থানীয় এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে বিষয়টির সত্যতা যাচাই করেন।
তদন্ত টিমের সদস্যরা হলেন, সংগঠনের জেলা সভাপতি ল²ী চক্রবর্তী, কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি আনজুমান আরা আক্সির, সহ সভাপতি সালেহা বেগম, সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট হাসিনা পারভীন, সহ সাধারণ সম্পাদক রহিমা খাতুন, নাসিক সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর মনোয়ারা বেগম, স্থানীয় নারী নেত্রী সুরাইয়া আক্তার, রোকেয়া খাতুন প্রমুখ।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা কমিটি ধর্ষণকারী শিক্ষক আশরাফুল আরিফ ও সহযোগী প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলামসহ সকল ধর্ষণকারীদের অতি দ্রæত বিচার এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করছে, যাতে সমাজে আর কোন নারী এই পাশ^বিকতার শিকার না হয়।