সাংবাদিকরাই দেশের শত্রুতে পরিণত হয়েছে বলে মনে হয়। এখনই ওদের ভাতে আর পানিতে মারার মোক্ষম সময়। ওরা কেবল দোষত্রুটি খুঁজে খুঁজে মানুষকে ছোট বানায়। দেশের উন্নতি আর মানুষের ভাল কাজ ওদের চোখে পড়েনা। ওরা কেবল বাতাসে গন্ধ ছড়ায়। অন্ধকারে সংঘটিত কাম-কাজের খবর আলোতে নিয়ে আসে। তাই সাংবাদিকের বাসা থেকে আলো বাতাশ ও পানির লাইন বিচ্ছিন্ন করে দিতে হবে।
সমাজের ছোট বড় সব অসঙ্গতি সরকার ও জনসাধারণ সকলের সামনে তুলে ধরার মহান দায়িত্ব একজন সাংবাদিকের। এই দায়িত্ব কর্তব্য কাজ যাদের সহ্য হয়না; তারা এই আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞান ও সভ্যতার শীর্ষে জেগে ওঠা বিশ্বকে ফের অন্ধকার আর অসভ্য যুগে ফিরিয়ে নিতে চায়। যখন দুনিয়ার সব গোপন কুঠুরি খুলে গেছে হাতে হাতে পৌঁছা ছোট্ট ডিভাইসের আলতো ছোঁয়ায়; তখনও মোনাফেকি চরিত্রের অধিকারি; যারা সকালের আলোয় সভ্যতার পোশাকে সবার সামনে আসে আবার রাতের আধাঁরে কুকর্মে লিপ্ত হয়ে যায়; তারাই সাংবাদিকদেরকে সহ্য করতে পারেনা।
সাংবাদিকদের কাজে বাঁধাদানকারিদের বিষয়ে সরকারের সংশ্লিষ্টদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন জাতীয় সংবাদ সংগ্রহ সংস্থা এনএনসি। স্বাধীন মত প্রকাশের পথ সংকোচিত হলে জাতীয় ক্রমোন্নতি থেকে ফের ক্রমাবনতির দিকে ধাবিত হবে বলে আশঙ্কা করেছেন এনএনসির গবেষণা বিভাগ।
বরগুনার আমতলীতে সংবাদ প্রকাশের জেরে পৌর মেয়র মতিয়ার রহমানের নির্দেশে এক সাংবাদিকের বাসার পানির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার অভিযোগ উঠেছে। গত রোববার আমতলী পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডে ওই সাংবাদিকের বাসায় এ ঘটনা ঘটে। বিস্তারিত কালবেলায়