নির্বাচন হতে পারে ২০২৮-২৯ এর দিকে। এর মধ্যে ড. ইউনুস আন্তর্জাতিক সমর্থন এবং সহায়তা নিয়ে, আর দেশপ্রেমিক কিছু যোগ্য মানুষকে কাজে লাগিয়ে দেশটাকে এমন পর্যায়ে উন্নত এবং সমৃদ্ধ করবেন যা গত ৫৪ বছর এ দেশের মানুষ চেয়েছিল। এবং এই পুরো ব্যাপারটা হবে সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ পরোক্ষ সহায়তায়। দেশে আর্মি শাসন আসবেনা, কারণ আন্তর্জাতিক সহায়তা বন্ধ হয়। বরং আর্মির সহায়তায় ড. ইউনুসই দেশ চালাবেন। ল এন্ড অর্ডার দেখবে আর্মি, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং সহায়তায় দেশকে পুনর্গঠন করবেন ড. ইউনুস। ২০০৮ এর মত দূর্নীতির বিরুদ্ধে একটা হার্ডলাইন একশানে যাবে সরকার। আওয়ামিলীগ, বিএনপি, জামাত, ছাত্রদের নতুন দল, সব মিলিয়ে যেই দূর্নীতির সাথে জড়াবে তাকেই পিডাইয়া পিঠের চামড়া তুলে ফেলবে।
এই প্রসেসে বিএনপি জনপ্রিয়তা হারাবে, ছাত্রদের দল নিজেদের লোকের অন্যায় কন্ট্রোল করতে না পারলে তারা হাওয়ায় মিলিয়ে যাবে, সাধারণ শিক্ষার্থী সহ সাধারণ মানুষ যারা গণ অভ্যুত্থান করেছিল এবং সর্বস্তরের মানুষের কাছে ইউনুস সরকারের গ্রহণযোগ্যতা এবং জনপ্রিয়তা বাড়বে।
দেশে ইন্ডাস্ট্রিয়াল লেভেলে বিনিয়োগ বাড়বে, বিদেশি বড় বড় কোম্পানি দেশে আসবে, আইন শৃঙ্খলা নিরাপত্তা অনেকগুণ বাড়বে, সরকারি সেবার মান বাড়বে, ঘুষ কমবে, দ্রব্যমূল্য নাগালের মধ্যে থাকবে, কর্মসংস্থান তৈরি হবে। গণতন্ত্র ব্যহত হলেও মানুষ ভ্রুক্ষেপ করবেনা। ভারত সব ষড়যন্ত্র ভুলে ন্যায্যতার ভিত্তিতে সম্পর্ক তৈরি করতে চাইবে। সরকারের বিশেষায়িত সংস্থা যেমন দুদক, মহাকাশ গবেষণা সংস্থা, পাট অধিদপ্তর, কারিগরি অধিদপ্তর, ওয়াসা, কৃষি অধিদপ্তরসমূহ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, বিদ্যুৎ অধিদপ্তরসমূহ ইত্যাদিতে আমলাতন্ত্র বন্ধ করে নেতৃত্বে পদায়ন করা হবে স্ব স্ব সেক্টরে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন মানুষকে। কোথাও মহাপরিচালক, কোথাও এমডি।
সর্বোপরি দেশটা এগিয়ে যাবে বলে বিশেষজ্ঞদের অভিমত।