আসামি হলেন যেসব সাংবাদিকঃ
২৫. সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব নাঈমুল ইসলাম খান, ২৬. সাবেক প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, ২৭. জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য ফরিদা ইয়াসমিন, ২৮. প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, ২৯. একাত্তর টিভির সিইও মোজাম্মেল বাবু, ৩০. সাংবাদিক ও টিভি সঞ্চালক নবনীতা চৌধুরী, ৩১. এবি নিউজ২৪ডটকমের সম্পাদক সুভাষ সিংহ রায়, ৩২. সময় টিভির এমডি আহমেদ যোবায়ের, ৩৩. এখন টিভির বার্তা প্রধান তুষার আব্দুল্লাহ, ৩৪. দৈনিক যুগান্তরের সম্পাদক সাইফুল আলম, ৩৫. বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম, ৩৬. সমকালের সাবেক সম্পাদক আবেদ খান, ৩৭. এটিএন নিউজের বার্তা প্রধান প্রভাষ আমিন, ৩৮. একাত্তর টিভির সাবেক প্রধান প্রতিবেদক ফারজানা রুপা, ৩৯. একাত্তর টিভির বার্তা প্রধান শাকিল আহমেদ, ৪০. একাত্তর টিভির হেড ও কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স মিথিলা ফারজানা, ৪১. ডিবিসির সম্পাদক জায়েদুল হাসান পিন্টু, ৪২. ডিবিসির প্রধান সম্পাদক মঞ্জুরুল ইসলাম, ৪৩. ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির প্রধান বার্তা সম্পাদক আশীস সৈকত, ৪৪. এশিয়ান টিভির হেড অব নিউজ মানষ ঘোষ, ৪৫. ডিবিসির প্রণব সাহা, ৪৬. সাবেক তথ্য কমিশনার মাসুদা ভাট্টি, ৪৭. এটিএন নিউজের সাবেক প্রধান নির্বাহী সম্পাদক মুন্নি সাহা, ৪৮. এটিএন বাংলার সাবেক নির্বাহী সম্পাদক জ.ই. মামুন, ৪৯. দৈনিক জনকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক স্বদেশ রায়, ৫০. চ্যানেল আইয়ের সোমা ইসলাম, ৫১. ইত্তেফাকের শ্যামল সরকার, ৫২. সমকালের অজয় দাশ এবং ৫৩. সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকন।
আসামিদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন, ১৯৭৩ এর ৩(২) ও ৪(১)/৪ (২) ধারা অনুযায়ী গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে।
আইনজীবী গাজী এম এইচ তামিম জানিয়েছেন, যেসব সাংবাদিক গত ৩ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে গণহত্যা চালিয়ে নেওয়ার উসকানি দেন, অভিযোগে তাদের আসামি করা হয়েছে।