জামালপুরের বকশীগঞ্জে রাতের অন্ধকারে সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়ে বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর ডটকমের জামালপুর জেলা প্রতিনিধি গোলাম রব্বানী নাদিম খুন হয়েছেন। বুধবার (১৪ জুন) রাত পৌনে ৯টার দিকে উপজেলার টিএন্ডটি রোডে তিনি হামলার শিকার হন। –ইত্তেফাক
নিহতের সহকর্মীরা জানান, বুধবার অফিসের কাজ শেষে রাত ১০টার দিকে মোটরসাইকেলে করে বাড়ি ফিরছিলেন সাংবাদিক গোলাম রাব্বানী নাদিম ও তার সহকর্মী আল মুজাহিদ বাবু। পথে বকশীগঞ্জ পাথাটিয়ায় পৌঁছালে সামনে থেকে অতর্কিত আঘাত করে চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে তাকে ফেলে দেওয়া হয়। –একুশেসংবাদ
এ পরিস্থিতিতে বরাবার শুধু মনে হচ্ছে, একজন সাংবাদিককে হত্যা করলে কার কী যায় আসে! কিছু বিবৃতি, মানববন্ধন, ক্ষুব্ধ মতপ্রকাশের পর আবার সব স্বাভাবিক হতে থাকবে। একজন সাংবাদিকের মৃত্যু মানে যে জনগণেরই কণ্ঠস্বর রোধ করে দেওয়া, সেই গুরুত্বপূর্ণ উপলব্ধি আমাদের দেশেও তৈরি হোক– এ আশায় তবুও তাকিয়ে থাকি। –দেশরূপান্তর
জানতে চাইলে জামালপুরের পুলিশ সুপার নাছির উদ্দিন আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, নিহত সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের সিসিটিভি ফুটেজের মাধ্যমে শনাক্ত করা হয়েছে। ইতিমধ্যে পুলিশের পাঁচটি দল মাঠে কাজ করছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করা হবে। ওই সাংবাদিকের চিকিৎসার জন্য স্বজনেরা ব্যস্ত থাকায় এখনো থানায় মামলা হয়নি। –প্রথমআলো
এছাড়াও আজ
রাজধানীর সরকারি টিচার্স ট্রেনিং (টিটি) কলেজের হলের গেট খোলা রাখার দাবিতে ছাত্রীদের আন্দোলনের সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিককে পেটানোর অভিযোগ উঠেছে এক ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে। ভুক্তভোগী ঐ সাংবাদিকের নাম নয়ন মোড়ল৷ আর অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতার নাম মো. মফিজুল ইসলাম সুজন৷ তিনি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। ঢাকাপোস্ট
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির কার্যালয়ে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে দুইজন সাংবাদিক আহত হন। –ঢাকাপোস্ট