১৪ মে যেসব সংবাদ মাধ্যমে মা দিবস-
ইত্তেফাকঃ
আজ রবিবার মা দিবস। আধুনিক বিশ্বে মে মাসের দ্বিতীয় রবিবারটিকে ‘মা দিবস’ হিসেবে পালন করা হচ্ছে, যার সূত্রপাত ১৯০৮ সালের ৮ মে। সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও নানা আয়োজনে সবাই পালন করে মা দিবস। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ভরে ওঠে মায়ের সঙ্গে সন্তানদের ছবিতে, নানা লেখায়। বছরের অন্যান্য দিনের তুলনায় এদিন অনেক বেশি মানুষ নিজের মাকে ফোন করেন, তার জন্য ফুল কেনেন, উপহার দেন।
মা আসলেই বড় অদ্ভুত হয়। মায়ের চাওয়ার কোনো শেষ নেই। একের পর এক স্বপ্ন দেখে যান তিনি। তবে এইসব চাওয়া বা স্বপ্নের কোনোটিই তার নিজের জন্য নয়। জীবনের পুরোটাই সন্তানের জন্য উৎসর্গ করেন তিনি। সন্তানের জীবনকেই নিজের জীবন হিসেবে জানেন। মানেন। সন্তানের দুঃখে দুখী। সুখে সুখী। মা সন্তানের বন্ধু। গাইড। সব গল্প মায়ের সঙ্গে করা যায়। সব ভুল শুদ্ধ মায়ের সঙ্গে চলে। এমনকি ধকম বসিয়ে দেয়া যায় মাকে! মা তবু ফুঁসে ওঠেন না। আহা, মা। মা গো!
দেশ রূপান্তরঃ
‘মা’ কথাটি খুব ছোট অথচ ঐ শব্দই পৃথিবীর সবচেয়ে মধুরতম শব্দ। মায়ের অকৃত্রিম ভালোবাসা ও স্নেহের সঙ্গে অন্য কোন সম্পর্কের তুলনা চলে না। মায়ের স্পর্শেই সন্তান ধীরে ধীরে পূর্ণ মানুষ হয়ে ওঠে। পৃথিবীর সব ধর্মেই মায়ের মর্যাদাকে উচ্চাসীন করেছে। সন্তানের কাছে মা ফেরেশতার মতো। তিনি সব সময় সন্তানের মঙ্গল কামনায়রত। সকল বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে সন্তান যাতে ভালোভাবে বড় হতে পারে, মানুষের মতো মানুষ হতে পারে এ ধ্যানে ‘মা’ মগ্ন থাকেন।
৮ মে যেসব সংবাদ মাধ্যমে মা দিবস-
আলোকিত বাংলাদেশঃ
বিশ্ব মা দিবস আজ। মায়ের কল্যাণেই সন্তানরা পৃথিবীতে আলোর মুখ দেখে। আমাদের সবার জীবনের একমাত্র ভরসার জায়গা হলো মা। সেই জন্মদাত্রী মায়ের সম্মানে প্রতি বছর মে মাসের দ্বিতীয় রোববার ‘বিশ্ব মা দিবস’ হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। যদিও মাকে ভালোবাসা-শ্রদ্ধা জানানোর কোনো দিনক্ষণ ঠিক করে হয় না, তবুও এই দিনটিতে আদর-মমতায় মায়ের জন্য বিশেষ কিছু করেন সন্তান, তাকে ধন্যবাদ জানান, ভালোবেসে জড়িয়ে ধরেন।
আমাদের সময়ঃ
১৯০৮ সালে সর্বপ্রথম মা দিবস উদযাপন করেছিলেন আন্না জার্ভিস নামে এক ব্যক্তি। পশ্চিম ভার্জিনিয়ায় নিজের মায়ের স্মৃতি রূপে এই বিশেষ দিনটি উৎসর্গ করেছিলেন তিনি।
সময়ের আলোঃ