লেখকের ফেসবুক থেকে হুবহু প্রদত্ত হল-
আর দু’দিন বাদেই জাতীয় প্রেসক্লাবে নির্বাচন! দুই ফোরাম থেকে মনোনীত এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের প্রতি রইলো কলিজার ভিতর থেকে শুভেচ্ছা! আপনারা প্রার্থী না হলে ভোট দেয়ার জায়গা ছিলো না! কারণ ব্যাখ্যা করছি।
এই যে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা আছেন, তাদের অনেকেই খুবই যোগ্য প্রার্থী, যারা মনোনয়ন পেয়েছেন তাদের অনেকের থেকে! আসেন এনাদার পয়েন্টে, একটি প্যানেলে কমপক্ষে ৩০ শতাংশ নারীর অংশগ্রহণের নিয়মটি সমাজের দর্পন বলে বিবেচিত সাংবাদিকদের এই নির্বাচনে একেবারেই উপেক্ষিত। বছরের পর বছর একই চেহারা! সমাজের অগ্রসর চিন্তার মানুষ হিসেবে পরিচিত সিনিয়র সাংবাদিকদের মধ্যে অনেকেই আছেন, কোন মেয়ের চুলের স্টাইল ব্যাটাদের মত, কে ব্যাটাদের চলাফেরা করে, কোন মেয়ে কার সাথে প্রেম করে – এসব আলোচনায় মহাব্যস্ত! তারা খুঁজেন কলাবতী নারী। মিন মিন, পিন পিন করে কথা বলবে, কথা বলার সময়ে একেবারে নুয়ে নুয়ে পড়বে! এমনে কিন্তু জাদরেল! রাজাকার, শিবির এনে পুরস্কৃত করবে!
এই অচলায়তনের বিপরীতে যারা নিজের ক্ষমতার উপরে আস্থা রেখে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন, আপনাদের জন্যে অফুরান শুভেচ্ছা!