বিএনপি যেন সহিংসতা না করতে পারে, সে জন্য ইতিমধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে কঠোর অবস্থানে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা যেকোনো কর্মসূচির জন্য প্রস্তুত। প্রতিদিনকার কর্মসূচির বাইরে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগ শান্তি সমাবেশ করবে ১০ ডিসেম্বর। রাজধানীর প্রবেশমুখগুলোতে সতর্ক পাহারায় থাকবেন দলটির নেতাকর্মীরা। বিশেষ করে ১ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত জোনভিত্তিক কর্মসূচি পালন করবে দলটি। বিস্তারিত সময়েরআলোয়
বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেছেন, ‘আগুন সন্ত্রাস রুখে দিতে প্রস্তুত আছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। দেশে আবারও আগুন সন্ত্রাসের মতো নাকশকতা দেখা দিলে আগের মতোই কঠোর জবাব দেওয়া হবে। বিস্তারিত ভয়েজঅবআমেরিকা
আন্দোলনের নামে রাজপথে সরকারবিরোধী অরাজকতা, নৈরাজ্য সন্ত্রাস সৃষ্টির অপচেষ্টা করলে রাজপথে খেলা হবে বলে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বার্তা দিয়েছে আওয়ামী লীগ। বিস্তারিত সারাবাংলায়
কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন- ১০ ডিসেম্বর বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে হেফাজত আন্দোলনের মতো সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। বিস্তারিত প্রথমআলোয়
এর পরেও বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন- ১০ তারিখে নয়াপল্টনে সমাবেশ হবেই হবে। কোনো বাধাই বিএনপির সমাবেশ ঠেকাতে পারবে না। বিস্তারিত আমাদেরসময়ে ও ইত্তেফাকে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি ইঙ্গিত করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, রাজনীতি ছাড়ার মুচলেকা দিয়ে লন্ডনে পালিয়ে গেছে বিএনপির এক নেতা। সেখান থেকে সে ঘোষণা দিয়েছে ‘টেকব্যাক বাংলাদেশ’। –খোলাকাগজ
বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘আগামী ১০ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আমরা অনুমতি চেয়েছি। সেখানেই আমরা সমাবেশ করবো। তারা (সরকার) যদি অপারগ হয় তাহলেও করবো। অনুমতি দিলেও করবো, না দিলেও করবো। অনুমতির অপেক্ষা করব না। মনে রাখতে হবে এ দেশটা আমাদের সবার।’ –ইত্তেফাক
দেশের বৃহত্তম দুই দলের এমন পাল্টাপাল্টি অবস্থানের ফলে আমজনতার চেহারায় আতঙ্কের ছাপ পড়ছে যতই ডিসেম্বরের ১০ এর কাছাকাছি সময় এগিয়ে যাচ্ছে।