অস্টিওপরোসিস বা হাড়ক্ষয় বলতে শরীরের হাড়ের ঘনত্ব কমে যাওয়াকে বোঝায়। অস্টিওপরোসিসে হাড় ঝাড়রা বা ফুলকো হয়ে যায়। এতে অতি দ্রুত ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। মারাত্মকভাবে ক্ষয় হওয়া হাড় হাঁচি বা কাশি দিলেও ভেঙে যেতে পারে। –কালেরকন্ঠ
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাড়ের ঘনত্ব কমতে থাকে। এ জন্য ৫০ বা তার বেশি বয়সিদের হাড় ভঙ্গুর হয়ে যায় এবং হাড় ভাঙার ঝুঁকিও বেড়ে যায়। আর এ বয়সের মহিলাদের মাসিক সাধারণত বন্ধ হয়ে যায়। ফলে তাদের শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোন কমে হাড় থেকে ক্যালসিয়াম বের হয়ে যায়। এ কারণে তারা এ রোগে আক্রান্ত হন। এ ছাড়া ভিটামিন ‘ডি’ ও ক্যালসিয়াসের অভাব হলে অস্টিওপোরোসিস দেখা দিতে পারে। তাই এ রোগের বিষয়ে সামাজিক সচেতনতা বাড়ানোর পরামর্শ তাদের। -বিস্তারিত সময়েরআলোয়
আমাদের কঙ্কাল আসলে আমাদের শরীরেরই কাঠামো। হাড়ের মাধ্যমে আমাদের শরীরের কাঠামো তৈরি হয়। এই কাঠামো আমাদের শরীরকে সঠিক আকার দিতে এবং সঠিক ভাবে চলাচলে সহায়তা করে। কিন্তু বেশির ভাগ মানুষই হাড়ের যত্নের বিষয়ে খুব উদাসীন বা এ বিষয়ে তেমন ভাবে গুরুত্ব দিতে চাই না। ফলে আমাদের অজ্ঞতা এবং অবহেলার কারণে আমরা এমন বেশ কিছু কাজ করি যা আমাদের হাড়ের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়ায়। যার ফলে শরীরে বাসা বাঁধে হাড়ের রোগ। –জিনিউজ