শুল্ক কর্মকর্তা ড. তাজুল ইসলাম-এর দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশ করায় জাতীয় দৈনিক ঢাকা প্রতিদিন-এর ঘোষণাপত্র (ডিক্লারেশন) বাতিল সংবাদপত্রের জন্য অশনি সংকেত বলে মন্তব্য করেছেন শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ। আজ শনিবার (১০ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে ঢাকা প্রতিদিন-এর ডিক্লারেশন বাতিল প্রত্যাহারের দাবিতে আয়োজিত মানববন্ধনে এ মন্তব্য করেন তারা। -ইনকিলাব
২৭ ফেব্রুয়ারি দৈনিক ‘ঢাকা প্রতিদিন’ পত্রিকার ছাপাখানা পরিবর্তনের বিষয়টি চিঠির মাধ্যমে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরকে অবহিত করে। অথচ কোনো এক অদৃশ্য কারণে কর্তৃপক্ষকে না জানিয়ে ছাপাখানা পরিবর্তন করা হয়েছে অভিযোগে পত্রিকাটির নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছে। -কালেরকন্ঠ
ঢাকা প্রতিদিনের ঘোষণাপত্র বাতিলের পেছনে কলকাঠি নেড়েছেন শুল্ক কর্মকর্তা ড. তাজুল ইসলাম। তিনি একজন দুর্নীতিবাজ লোক, অসৎ উপায়ে বিপুল পরিমাণ সম্পদের মালিক বনে গেছেন। ঢাকা প্রতিদিনের ঘোষণাপত্র বাতিলের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার এবং তাজুলের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। এক সপ্তাহের সময় দিলাম। এর মধ্যে ফিরিয়ে না দিলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে এবং এ দুর্বৃত্তকে জনতার আদালতে দাঁড় করানো হবে। -ঢাকা পোস্ট
একটি পত্রিকা একটি দেশ ও জাতির গোড়াপত্তন ও স্থায়িত্বের শিকড়। সেই শিকড় বা মূলে আঘাত দিয়ে কোনো ব্যক্তি, সংস্থা এমনকি কোনো সরকার বেশিক্ষণ টিকে থাকতে পারেনা। আমরা জাতীয় সংবাদ সংগ্রহ সংস্থা এনএনসি মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনায় উজ্জীবিত কলম সৈনিক সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলকে পত্রিকাটি পূর্বের অবস্থানে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য সবিনয় অনুরোধ করছি। এটি ফিরিয়ে দিতে মেধা, শ্রম, অর্থ ও সময়ক্ষেপণের কোনই প্রয়োজন নাই। যতই দেরি করবেন; ততই জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলার অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রা সাংবাদিকদের দ্বারা ব্যহত হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পাবে বলে ধারনা করছেন দেশের সুবিজ্ঞ মহল।