“কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন” রাখার মতই এদেশে ইসলামের সামান্যতম জ্ঞান যার নেই তার নামও আলিমদ্দিন রাখা হয়। আর নামধারী মুসলমানরা বর্তমান সমাজে কতটা ভয়ঙ্কর তা শেরপুরের ঘটনায় ফের স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
চাচার বিচারে ভাতিজাকে কোমর পর্যন্ত মাটিতে পুঁতে রাখাই উপযুক্ত শাস্তি। এমন বর্বর ও ন্যক্কারজনক শাস্তি বিধান রচনা ও বাস্তবায়নের ঘটনা ঘটেছে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার রামচন্দ্রকুড়া ইউনিয়নের দক্ষিণ তন্তর গ্রামে বিস্তারিত
চাচার নাম আলিমদ্দিন যে নামের অর্থ দ্বীনের মহাজ্ঞানী আর ভাতিজার নাম নুর ইসলাম যার অর্থ ইসলামের আলো। নামধারী মুসলমানদের অপকর্মের কারণে আজ সমাজ, দেশ ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ইসলাম ধর্মের ওপর যে প্রভাব পড়ছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। দাড়ি টুপি মুসলিম বেশভূষাই নয়; গোটা মুসলিম জাতিকে বিশ্বের দরবারে ঘৃণিত জাতি হিসেবে গণ্য করেছে এমন নামধারী মুসলমানরা।
নামধারী লেবাসধারীদের মধ্যেই যত জমিজমা নিয়ে বিরোধ। এরা মুখে আল্লাহ রাসুলের নাম জিকির আর অন্তরে পরের সম্পত্তি দখলের পায়তারা করে বেড়ায়। জাতীয় সংবাদ সংগ্রহ সংস্থা এনএনসি ও সংগ্রহ বার্তা পরিবারের পক্ষ থেকে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তপূর্বক দৃষ্টান্তমূলক বিচারের জন্য সংশ্লিষ্টদের সদয় দৃষ্টি কামনা করা হয়েছে।