নিউজস্বাধীন বাংলা:নারায়ণগঞ্জের বন্দরে ভাইয়ের রুম ভাই দখলের ঘটনায় ১৫১ ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন পুলিশ। উক্ত মামলায় বড় ভাই মুকুল, ছোট ভাই শামীম ও সন্ত্রাসী ফুয়াদ এই তিন জনকে আসামী করা হয়। এর পরে আদালতের নির্দেশে বড় ভাই মুকুল ও ছোট ভাই শামীম কে জামিন দেওয়া হয়। সন্ত্রাসী ফুয়াদের গ্রেপ্তারে তার দুই বোন রিনা ও ময়না এবং তার স্ত্রী আবেদা ইয়াসমীন বেপরোয়া।
শুক্রবার (৪ অক্টোবর) রাতে বন্দর থানায় গেপ্তার হওয়ার পর থেকেই দুই বোন ও স্ত্রী হয়ে যায় বেপারোয়া । এখনও হত্যার হুমকি দিয়ে হয়রানি করে যাচ্ছে বড় ভাই মুকুল ও তার স্ত্রীকে।
এ ব্যাপারে বন্দর থানার ওসি রফিকুল ইসলাম রফিক জানান, উভয় পক্ষই শান্তিশৃঙ্খলা নষ্ট করেছে, এবং নিজেদের মধ্যে হাতাহাতি মারামারি করেছে যেকারনে পুলিশ বাদি হয়ে ১৫১ ধারা একটি মামলা দায়ের করে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। তারা জামিনে মুাক্ত হয়ে আসলে তাদের রুমের সমস্যাটা আমরা বসে সমাধান করে দেব।
এর আগে এক অভিযোগে বড় ভাই মকবুলের স্ত্রী রাজিয়া সুলতানা জানান, আমি রাজিয়া সুলতানা (৩৪), স্বামী- মকবুল হোসেন, পিতা- মো. আলাউদ্দিন, মাতা- মমতাজ বেগম সাং- লক্ষনখোলা, বন্দর, নারায়ণগঞ্জ। এই মর্মে আপনার নিকট অভিযোগ দায়ের করিতেছি যে, ১. ফুয়াদ (৩৮) , ২. ময়না বেগম (৪৮), উভয় পিতা- মৃত ডা. নূর মোহাম্মদ, ৩. আবেদা বেগম (৩৮), স্বামী- ফুয়াদ গত ১৮/০৯/২০১৯ইং তারিখে আমার বাড়ী থেকে বাবার বাড়ীতে যাওয়ার পর ২০/০৯/২০১৯ইং তারিখে সবাই মিলে আমার রুমের দেয়াল ভেঙ্গে দরজা বানিয়ে বসবাস করিতেছি এবং রুমের দেয়াল ভেঙ্গে দরজা বানিয়ে বসবাস করছে এবং রুমের আলমারী ভেঙ্গে ঘরের স্বর্ণলংকার, টাকা, পয়সা, মালামাল নিয়ে যায়। এই মর্মে আমি একটি অভিযোগ করছি।