নিউজস্বাধীন বাংলা:‘উদোড় পিন্ডি ভুদোড় ঘাড়ে’ চাপাতেই ফতুল্লা মডেল থানার এস আই মিজানের বিরুদ্ধে পুলিশ হেড কোয়ার্টারে অভিযোগ দায়ের করেছেন আমির হোসেন বাদশা এমনটাই দাবী অনেকের। মিথ্যা মামলা দিয়ে আদালতে পাঠানো এবং নির্যাতনের অভিযোগ এনে আমির হোসেন বাদশা গত ১৮ সেপ্টেম্বর আইজিপি কমপ্লেইন সেলে অভিযোগটি করেন (এস-১২৮৭)।
কিন্তু বাস্তবে তার ভিন্ন চিত্র ফুটে এসেছে সকলের মাঝে। ব্যবসায়ী মো.কামালের ফতুল্লা মডেল থানার একটি মামলা যার নং ২৯ ( ৬/৭/১৯ইং)। মামলায় আটককৃত আসামী আবদুর রশিদের দেয়া জবানবন্দিতে আমির হোসেন বাদশা নাম প্রকাশ পেলে মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মিজানুর রহমান কললিষ্টের মাধ্যমে গার্মেন্টস এর মালামাল আতœসাৎকারী আমির হোসেন বাদশাকে চাদঁপুরের ফরিদগঞ্জ থানা থেকে নারায়ণগঞ্জে আনা হয়। বাদশাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তার দেয়া তথ্য অনুযায়ী টঙ্গীর আশুলিয়া পল্লী বিদ্যুৎ ভবনের সামনে একটি ঘর থেকে আংশিক মালামাল উদ্ধার করা হয়। আবদুর রশিদ এও বলেছেন যে বাদশা ধরেন তাহলে সব মালামাল পাওয়া যাবে।
এসআই মিজান আরও জানান, মামলায় আটক আবদুর রশিদের দেয়া ভাষ্য অনুযায়ী সেই মালামাল নিতে আমির হোসেন বাদশা নিজেই একটি পিকআপ ভ্যান ভাড়া নিয়ে আসেন এবং মালামালগুলো লোড করে অন্যত্র লুকিয়ে থাকেন। বাদশা আটকের পর এ মামলায় যেন ওকে চার্জসিটভুক্ত আসামী না করা হয় সেজন্য সাইনবোর্ড এলাকার আওয়ামীলীগ নেতা রাজ্জাক বেপারীকে দিয়ে আমাকে ফোনও দিয়েছিলেন রাদশা লোকজন। বাদশা নামে ইতিপুর্বেও এমন কয়েকটি অভিযোহ রয়েছে বিভিন্ন থানায়। সে মামলা খেয়ে জেল থেকে বেড়িয়ে এসেই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দপ্তরে নালিশ দেয়