প্রেসবিডি ডটনেট: প্রাচ্যেরডান্ডি নামে খ্যাত নারায়ণগঞ্জ জেলায় শিল্প অঞ্চল গড়ে উঠায় ব্যবসা ও চাকরির সুবাধে এখানে বাংলাশের ৬৪ জেলার অধিবাসি বসবাস করে আসছে। অভিযোগ উঠেছে হোটেল গুলোর খাবারের মান ও দামকে কেন্দ্র করে। সাধারণত নারায়ণগঞ্জ জেলার স্থায়ী বসবাসকারীরা তারা পূরান ঢাকার অধিবাসীদের মতনই চলাফেরা করে থাকেন অর্থাৎ প্রতিদিনই হোটেলের খাবার খেতেই হবে মূল্য যাইহোক না কেন। এর বাহিরে একটি শ্রেণী আছে চাকুরিজীবি,পরিবার পরিজনদের নিয়ে বাহিরে বের হয় ভাল কোন হোটেলে খাবার খেতে।
আরেকটি শ্রেণী আছে বন্ধু বান্ধবদের নিয়ে পার্টি থ্র করে আর মধ্যবিত্তরা সাধারণ কোন হোটেলে গিয়ে তাদের স্বার্থমত খাবার খেয়ে থাকে। অভিযোগ উঠেছে বাংলাদেশের অধিকাংশ জেলায় খাবারের দাম কম থাকলেও নারায়ণগঞ্জ জেলার হোটেল গুলোতে খাবারের দাম অতিরিক্ত রাখা হয়। ষড়জমিনে গিয়ে দেখা যায় ভাল হোটেল গুলোতে একজন ব্যাক্তি সে একপ্লেট ভাত অর্ডার করলে বাদ্ধতামুলক তাকে ৩০ টাকা দিতে হয় তানাহলে সে ঐ হোটেলে খাবার খেতে পারবেনা।
দ্বিতীয়ত ডেকোরশেনভিত্তিক হোটেল গুলোতে তরকারীজাতিয় খাবারের মূল্য অত্যাধিক,দ্বিতীয়ত যে যেভাবে পারছে নিজ থেকেই খাবারের দাম নির্দ্ধারণ করে ব্যবসা করছে এখানে সরকারের তরফ থেকে কোন প্রকার মনিটরিং চলছেনা। শহরের ২নং রেলগেট হতে চাষারা এলাকা পর্যন্ত যে সকল বিলাস বহুল হোটেল গড়ে উঠেছে এরা সকলেই নিজেদের ইচ্ছামাফিক খাবারের মূল্য নিদ্ধারণ করে ভোক্তাদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। ভোক্তা সাধারণদের দাবি ভা¤্রমান আদালত খাবারের মানের পাশাপাশি মুল্য তালিকা যাচাই বাছাই করলে নিয়ন্ত্রনে আসবে এই সকল বিলাসবহুল হোটেল গুলোর নিয়ম শৃঙ্খলা।