নিউজ স্বাধীন বাংলা : এবারের উচ্চ মাধ্যমিক (এইচএসসি) পরীক্ষার ফলাফলে জেলার ৩৫ টি কলেজের মধ্যে গিয়াসউদ্দিন ইসলামিক মডেল কলেজ পাসের হার এবং জিপিএ-৫ এর হিসেব বিবেচনায় প্রথম স্থানে অর্জন করেছে। এই কলেজ থেকে এবার ২‘শ ৪৭ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে সকলেই কৃতকার্য হয়। এই কলেজের ৪৬ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে। যা জেলার প্রতিটি কলেজের অন্যতম অবস্থানে রয়েছে গিয়াসউদ্দিন ইসলামিক মডেল কলেজ।
সূত্র মতে, সানারপাড় রওশন আরা কলেজ থেকে ২৫৭ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ২০৮ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ জন। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৮০ দশমিক ৯৩ শতাংশ। সিদ্ধিরগঞ্জ রেবতী মোহন পাইল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ২১৮ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ১৭৮ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৮১ দশমিক ৬৫ শতাংশ। হাজী মিছিল আলী কলেজ থেকে ৭৩৫ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ৬৩২ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯ জন। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৮৫ দশমিক ৯৯ শতাংশ। নারায়ণগঞ্জ সরকারি মহিলা কলেজ থেকে ৩ হাজার ৯৭ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ২ হাজার ৩‘শ ৭৭ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৪ জন। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৭৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ। সরকারি এম ডবিøউ কলেজ থেকে ১ হাজার ৫‘শ ৪৬ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ১ হাজার ৭৩ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ জন।
এই কলেজটির গড় পাসের হার ৬৯ দশমিক ৪০ শতাংশ। নারায়ণগঞ্জ মডেল কলেজ থেকে ৩৯ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ২৯ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯ জন। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৭৪ দশমিক ৬৩ শতাংশ। সরকারি তোলারাম কলেজ থেকে ৩ হাজার ৩‘শ ১১ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ১ ৫‘শ ১৯ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৫ জন। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৭৬ দশমিক ০৮ শতাংশ। নারায়ণগঞ্জ কলেজ থেকে ২ হাজার ৮‘শ ১৮ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ১ হাজার ৯‘শ ১৫ জন এবং একজনও জিপিএ-৫ পায়নি। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৬৭ দশমিক ৯৬ শতাংশ। সরকারি সফর আলী কলেজ থেকে ১ হাজার ১‘শ ৭৯ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ১ হাজার ৮ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৮৫ দশমিক ৫০ শতাংশ। রোকনউদ্দিন মোল্লা গার্লস কলেজ থেকে ২৪৩ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ১৬৯ জন এবং একজনও জিপিএ-৫ পায়নি। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৬৯ দশমিক ৫৫ শতাংশ।
গোপালদী নজরুল ইসলাম বাবু কলেজ থেকে ৩‘শ ৩২ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ৩‘শ ২৮ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩ জন। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৯৮ দশমিক ৮০ শতাংশ। নারায়ণগঞ্জ কমার্স কলেজ থেকে ৩১১ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ১৮৮ জন এবং জিপিএ-৫ একজনও পায়নি। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৬০ দশমিক ৪৫ শতাংশ। কমর আলী হাই স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ১১৪ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ৫০ জন এবং জিপিএ-৫ নেই। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৪৩ দশমিক ৮৬ শতাংশ।
কদম রসূল কলেজ থেকে ১ হাজার ১‘শ ৫০ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ৭‘শ ২০ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৬২ দশমিক ৬১ শতাংশ। সোনারগাঁও কাজী ফজলুল হক মহিলা কলেজ থেকে ৫২৭ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ৩৭৩ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৭০ দশমিক ৭৮ শতাংশ। সোনারগাঁও জিআর ইনিস্টিউট থেকে ২২ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ১৭৬ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৭৯ দশমিক ২৮ শতাংশ। নারায়ণগঞ্জ হাই স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ২৩ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ২১ জন এবং জিপিএ-৫ নেই। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৯১ দশমিক ৩০ শতাংশ। মর্গান গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ৭৬ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ৩০ জন এবং জিপিএ-৫ নেই। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৩৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ।
এরিব্স ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ২৬ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ১৩ জন এবং জিপিএ-৫ নেই। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৮৫ দশমিক ৯৯ শতাংশ। জালকুড়ি হাই স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ৭৯ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ৪৮ জন এবং জিপিএ-৫ নেই। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৬০ দশমিক ৭৬ শতাংশ। ভূলতা উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে থেকে ১২৭ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ৮৫ জন এবং জিপিএ-৫ নেই। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৬৬ দশমিক ৯৩ শতাংশ। সলিমউদ্দিন চৌধুরী কলেজ থেকে ৩৯৮ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ৩৮২ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৯৫ দশমিক ৯৮ শতাংশ। মুড়াপাড়া কলেজ থেকে ৬১৩ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ৪৫৩ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৭৩ দশমিক ৯০ শতাংশ। সিনহা স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ১২৫ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ১০১ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৮০ দশমিক ৮ শতাংশ। নাজিমউদ্দিন ভূইয়া কলেজ থেকে ৩১৪ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ১৮৮ জন এবং জিপিএ-৫ নেই। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৫৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। ইস্টান আইডিয়াল কলেজ থেকে ৮৬ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ৪২ জন এবং জিপিএ-৫ নেই। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৪৮ দশমিক ৮৪ শতাংশ।
ইকরা কমার্স কলেজ থেকে ৮ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ৪ জন এবং জিপিএ-৫ নেই। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৫০ শতাংশ। বন্দর গার্লস স্কুল কলেজ থেকে ২৪৩ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ১৯১ জন এবং জিপিএ-৫ নেই। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৭৮ দশমিক ৬ শতাংশ। পাঁচরুখি বেগম আনোয়ারা কলেজ থেকে ৩৭৮ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ৩৫০ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৯২ দশমিক ৫৯ শতাংশ। হাজী মোহাম্মদ এখলাসউদ্দিন ভূইয়া উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ২৫ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ২৫ জন এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন। এই কলেজটির গড় পাসের হার ১‘শ শতাংশ। হোসাইনপুর এসপি ইউনিয়ন কলেজ থেকে ৫৮ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ৩৮ জন এবং জিপিএ-৫ নেই। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৬৫ দশমিক ৫২ শতাংশ। বারদী হাই স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ২৮ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ১২ জন এবং জিপিএ-৫ নেই। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৪২ দশমিক ৮৬ শতাংশ। সোনারগাঁও কলেজ থেকে ১ হাজার ৭ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ৫৯১ জন এবং জিপিএ-৫ নেই। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ।
মেঘনা শিল্পনগরী স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ১২৯ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এখান থেকে পাস করেছে ৭৫ জন এবং জিপিএ-৫ নেই। এই কলেজটির গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৯৯ শতাংশ।